আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিশেষ অফার! অফার! অফার!
খলিশা ফুলের মধু – প্রকৃতির অমূল্য উপহার
আমরা নিয়ে এসেছি সুন্দরবনের প্রাকৃতিক মধু, যা বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন থেকে সংগ্রহ করা হয়। দক্ষ মৌয়ালদের দ্বারা সরাসরি চাকভাঙ্গা প্রক্রিয়ায় সংগ্রহ করা এই মধুতে কোনো প্রকার কেমিকেল, চিনি বা কৃত্রিম রং মেশানো হয় না। এটি ১০০% খাঁটি ও ঘন মধু – যেমনটা প্রকৃতি দিয়েছে, তেমনই বিশুদ্ধ।
খলিশা ফুলের মধু একটি বিশেষ ধরণের মধু, যা সুন্দরবনের খলিশা ফুল থেকে সংগ্রহ করা হয়। এটি তার স্বাদ, ঘ্রাণ এবং স্বাস্থ্য উপকারিতার জন্য পরিচিত। খলিশা ফুলের মধু সাধারণত সোনালী রঙের হয়ে থাকে এবং এতে কপার, ম্যাঙ্গানিজ ও লোহার মতো খনিজ উপাদান বিদ্যমান। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, হজমশক্তি উন্নত করা, সর্দি-জ্বর নিরাময় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়ক।
খলিশা ফুলের মধুর বৈশিষ্ট্য:
• স্বাদ ও ঘ্রাণ:
খলিশা ফুলের মধু বেশ মিষ্টি ও সুগন্ধযুক্ত হয়।
• রং:
সাধারণত সোনালী রঙের হয়ে থাকে, তবে কিছু ক্ষেত্রে হালকা সাদাটেও হতে পারে।
• উপাদান:
এতে কপার, ম্যাঙ্গানিজ ও লোহার মতো প্রয়োজনীয় খনিজ উপাদান বিদ্যমান।
• গুণাগুণ:
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
• উৎপত্তি:
সুন্দরবনের খলিশা ফুল থেকে সংগ্রহ করা হয়।
• উৎপাদন:
সীমিত পরিমাণে পাওয়া যায়, তাই এর দাম তুলনামূলকভাবে বেশি।
খলিশা ফুলের মধুর উপকারিতা:
• রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি:
শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
• হজমশক্তি উন্নত করে:
হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে পারে।
• ঠান্ডা ও কাশি নিরাময়:
ঠান্ডা, কাশি ও গলা ব্যথার চিকিৎসায় কার্যকর।
• শক্তি বর্ধক:
শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় শক্তি সরবরাহ করে।
• ত্বকের জন্য উপকারী:
ত্বকের দাগ দূর করতেও সহায়ক হতে পারে।
• গ্যাস্ট্রিক নিয়ন্ত্রণ:
গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সমাধানে সাহায্য করে।
খলিশা ফুলের মধু সাধারণত মে থেকে জুলাই মাসে সংগ্রহ করা হয়, যখন খলিশা ফুল ফোটে।
Reviews
There are no reviews yet.